1. raju191a@gmail.com : Khililur Rahman : Khililur Rahman
  2. rajubdnews@gmail.com : adminb :
December 23, 2024 3:06 PM
সর্বশেষ সংবাদ:
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন ব্যাংকে ডাকাতের হানা: উদ্ধার হওয়া ৪ অস্ত্রই খেলনার কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে হানা দেয়া ৩ ডাকাতের অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক যুব সম্মেলনে বাংলাদেশী তরুণদের প্রতিনিধিত্ব সাদপন্থী ও জুবায়ের পন্থী না হয়ে আমরা মুসলমানগন আল্লাহ এবং আল্লাহর প্রিয় সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পন্থী হই গুমকাণ্ডে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র বগুড়া ৬ আসনের সাবেক এমপি গ্রেফতার এক ঘণ্টার চেষ্টায় টঙ্গীর তুলার গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে কায়রোতে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন ড. ইউনূস ইজতেমা ময়দান ছাড়ছেন সাদপন্থীরা

শীতকাল ইবাদতের শ্রেষ্ঠ মৌসুম

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Friday, December 6, 2024,
  • 18 বার পঠিত হয়েছে

শীতকাল ইবাদতের শ্রেষ্ঠ মৌসুম

শীতকাল প্রকৃতির এক অনন্য ঋতু। ঠাণ্ডা বাতাস আর কুয়াশার চাদরে ঢাকা এই সময় শুধু প্রকৃতির রূপবদলের নয়, মুমিনের জন্য ইবাদতের বিশেষ সুযোগ নিয়ে আসে। রসুলুল্লাহ (সা.) শীতকালকে মুমিনের বসন্তকাল হিসেবে অভিহিত করেছেন।

শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘শীতকাল হলো মুমিনের বসন্তকাল।’ ছবি: সংগৃহীত

শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘শীতকাল হলো মুমিনের বসন্তকাল।’ ছবি: সংগৃহীত

মুফতি আবদুল্লাহ তামিম

৩ মিনিটে পড়ুন

এ ঋতুতে দিনের সংক্ষিপ্ততা এবং রাতের দীর্ঘতা ইবাদতের জন্য বাড়তি অনুপ্রেরণা জোগায়। আসুন, শীতকালকে ইবাদতের মৌসুম হিসেবে গ্রহণ করার গুরুত্ব এবং এতে নিহিত সুযোগগুলো সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করি।

হাদিস ও কোরআনের আলোকে শীতকাল

 


১. শীতকাল মুমিনের বসন্তকাল। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘শীতকাল হলো মুমিনের বসন্তকাল।’ (মুসনাদে আহমদ) এখানে বসন্তকাল বলতে বোঝানো হয়েছে যে, শীতকালে দিন ছোট হওয়ায় রোজা রাখা সহজ হয়, আর রাত বড় হওয়ায় বেশি সময় ধরে ইবাদত করা যায়। মুমিনরা এ সময়টিকে ইবাদতের স্বর্ণালী সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেন।

 

২. শীতের দিনের রোজা রাখা। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘শীতের গনিমত হলো দিনে রোজা রাখা।’ (সুনানে তিরমিজি)

গনিমত বলতে বোঝানো হয়েছে সহজে অর্জনযোগ্য সম্পদ। শীতকালে দিনের সময় কম হওয়ায় দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকা সহজ হয়, যা রোজা পালনের জন্য অনুকূল। নফল রোজা পালনের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের সুযোগ শীতকাল আরও বাড়িয়ে দেয়।
 
৩. দীর্ঘ রাত নামাজের জন্য সহায়ক। রসুলুল্লাহ (সা.) উল্লেখ করেছেন,
  

শীতের রাতগুলো বড় হওয়ার কারণে দীর্ঘ সময় নামাজে কাটানো যায়, আর দিনগুলো ছোট হওয়ায় বেশি বেশি নফল রোজা রাখা যায়। (সুনানে বায়হাকি)

 

দীর্ঘ রাত কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুদ আদায়ের জন্য মুমিনদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে এক বড় নিয়ামত। এই সময় ইবাদত করে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।

৪. দিন-রাতের পরিবর্তনে শিক্ষা। আল্লাহ তাআলা বলেন,
  

আল্লাহ দিন আর রাতের আবর্তন ঘটান, নিশ্চয়ই এতে জ্ঞানীদের জন্য শিক্ষা রয়েছে। (সুরা নুর, আয়াত: ৪৪)

 

দিন ও রাতের এই পরিবর্তন আল্লাহর সৃষ্টির নিপুণতার প্রমাণ বহন করে। এর মাধ্যমে মুমিনের উচিত শিক্ষা গ্রহণ করা এবং প্রতিটি ঋতুকে ইবাদতের সুযোগ হিসেবে বিবেচনা করা।

৫. শীত বরকতপূর্ণ। হাদিসে এসেছে,
  

হে প্রিয় শীতকাল! তোমাকে স্বাগতম, কেননা তা বরকত বয়ে আনে। রাতগুলো দীর্ঘ হওয়ায় কিয়ামুল লাইলের জন্য সহায়ক আর দিনগুলো ছোট হওয়ায় রোজা রাখা সহজ। (আল-মাকাসিদুল হাসানা, হাদিস: ২৫০)

 

এই কথাটি ইঙ্গিত করে যে শীতকাল শুধুই শারীরিক কষ্টের ঋতু নয়; বরং আত্মিক উন্নতির এক বিশেষ সুযোগ।

৬. দানশীলতা ও মানবতার গুরুত্ব। রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে মুমিন অন্য বিবস্ত্র মুমিনকে কাপড় পরিয়ে দিলো, মহান আল্লাহ তাকে জান্নাতের সবুজ রেশমি কাপড় পরিয়ে দিবেন।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস: ২৪৪৯)
 
শীতকালে গরিব ও অসহায় মানুষের দুর্ভোগ বেড়ে যায়। তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া এবং সহায়তা করা শুধু মানবিক কাজ নয়, এটি জান্নাতের পথ সহজ করে দেয়।
 
৭. রাতের ইবাদত ও ক্ষমা প্রার্থনা। আল্লাহ তাআলা বলেন,
  

তারা রাতের সামান্য অংশই নিদ্রায় অতিবাহিত করতো, রাতের শেষ প্রহরে তারা ক্ষমা প্রার্থনা করতো। (সুরা জারিয়াত, আয়াত: ১৭-১৮)

 

মুমিনদের বৈশিষ্ট্য হলো রাতের শেষ প্রহরে তাহাজ্জুদের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে নিজেদের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। শীতকাল দীর্ঘ রাতের জন্য এটি চর্চার অনন্য সময়।
 

শীতকাল প্রকৃত অর্থে মুমিনের জন্য এক বড় নিয়ামত। এ সময়টি ইবাদত, রোজা এবং দানশীলতার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের সেরা সুযোগ এনে দেয়। তাই আমাদের উচিত এই ঋতুকে শুধুমাত্র শারীরিক কষ্টের ঋতু হিসেবে না দেখে আত্মিক পরিশুদ্ধির সময় হিসেবে গ্রহণ করা। 
 
শীতকালের প্রতিটি মুহূর্তকে ইবাদত ও সেবার মাধ্যমে অর্থবহ করে তুলতে পারলেই আমরা আল্লাহর নৈকট্য লাভে সফল হতে পারবো। আসুন, এই শীতকালকে ইবাদতের মৌসুম হিসেবে কাজে লাগাই এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টা করি। 

আরও সময় সংবাদ

শীত নিয়ে যে বার্তা দিলো আবহাওয়া দফতর
বাংলাদেশ
২ দিন আগে

শীত নিয়ে যে বার্তা দিলো আবহাওয়া দফতর

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১১ ডিগ্রিতে
বাংলাদেশ
২ দিন আগে

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১১ ডিগ্রিতে

শীতে কেন খাবেন আদা ও তুলসী?
স্বাস্থ্য
২ ডিসেম্বর ২০২৪

শীতে কেন খাবেন আদা ও তুলসী?

শীতকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর ৫ উপায়
লাইফস্টাইল
১ ডিসেম্বর ২০২৪

শীতকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর ৫ উপায়

সম্পূর্ণ নিউজ সময়

১০ টা ২৪ মিনিট, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪

দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহ মাফ হয় যে আমলে

‘জুমা’ শব্দটি ‘জমা’ শব্দ থেকে এসেছে। জমা আরবি শব্দ। এর অর্থ একত্র হওয়া বা একত্র করা। জুমার দিন ইসলামের একটি বিশেষ দিন। ইসলামে জুমার দিনের অপরিসীম গুরুত্ব। জুমার দিনকে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে।

জুমার দিন ইসলামের একটি বিশেষ দিন। ছবি: সংগৃহীত

জুমার দিন ইসলামের একটি বিশেষ দিন। ছবি: সংগৃহীত

ধর্ম ডেস্ক

২ মিনিটে পড়ুন

পবিত্র কোরআনে সুরা জুমা নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা রয়েছে। তাফসিরবিদরা বলেন, সুরা জুমার আগের সুরার নাম হলো সুরা ‘সফ’। সফ অর্থ কাতার বা সারি। জুমার নামাজ সারিবদ্ধভাবে আদায় করা হয়। এতে ঐক্য ও শৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়, এতে এই ইঙ্গিত রয়েছে।

  

কোরআনে জুমার আলোচনা

প্রত্যেক সাবালক জ্ঞানসম্পন্ন মুসলমান পুরুষের জন্য মসজিদে গিয়ে জুমার নামাজ পড়া ফরজ। এ নামাজ জামাতে আদায় করতে হয়। এ কারণেই মহান আল্লাহ জুমার দিন দ্রুত মসজিদে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়ে বলেন-

 
  

يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا إِذَا نُوْدِيَ لِلصَّلاَةِ مِنْ يَّوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسْعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ، ذَلِكُمْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِنْ كُنْتُمْ تَعْلَمُوْنَ অর্থ: হে ঈমানদারগণ, যখন জুমার দিন নামাজের জন্য আহ্বান করা হবে, তখন তোমরা দ্রুত আল্লাহর স্মরণের জন্য উপস্থিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটিই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা বুঝতে পারো। (সুরা জুমা ৯)

 

হজরত সালমান ফারসি (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
  

যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করল, সাধ্যমতো পবিত্র হলো, তেল ব্যবহার করল, ঘর থেকে সুগন্ধি ব্যবহার করল, অতঃপর মসজিদে এলো, সেখানে দুজন মুসল্লির মধ্যে ফাঁক করে সামনে এগিয়ে যায় না, নির্দিষ্ট পরিমাণ নামাজ পড়ল, অতঃপর ইমাম কথা শুরু করলে চুপ থাকল; তাহলে মহান আল্লাহ তার দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহ মাফ করবেন। (বুখারি: ৮৮৩)

 

রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, 
 
যখন জুম্মার দিন আসে ফেরেশতারা মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে প্রথম থেকে পর্যায়ক্রমে আগন্তুকদের নাম লিখতে থাকে। যে সবার আগে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি উট সদকা করে। তারপর যে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি গাভি সদকা করে। তারপর আগমনকারী মুরগি সদকাকারীর মতো। তারপর আগমনকারী একটি ডিম সদকাকারীর মতো। এরপর যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন, তখন ফেরেশতারা তাদের দফতর বন্ধ করে দেন এবং মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনতে থাকেন। (বুখারি : ৮৮২)
 
রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন, 
  

জুম্মার দিন দোয়া কবুল হওয়ার একটি সময় আছে , কোনো মুসলিম যদি সেই সময়টা পায়, আর তখন যদি সে নামাজে থাকে, তাহলে তার যেকোনো কল্যাণ কামনা আল্লাহ পূরণ করেন। (বুখারি: ৬৪০০)

 

 
মহান আল্লাহ দুই জুমার মধ্যবর্তী ছোট গুনাহ মাফ করে দেন। তবে বড় গুনাহের জন্য অবশ্যই তওবা ও বান্দার হক নষ্ট করে থাকলে তার থেকে ক্ষমা নিতে হবে।  

আরও সময় সংবাদ

যে আমলের জন্য অজু ওয়াজিব
ধর্ম
১৭ ঘণ্টা আগে

যে আমলের জন্য অজু ওয়াজিব

হোটেল কর্মচারীকে বকশিশ দেয়া কি জায়েজ?
ধর্ম
১ দিন আগে

হোটেল কর্মচারীকে বকশিশ দেয়া কি জায়েজ?

যে দোয়ায় কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পাবেন
ধর্ম
১ দিন আগে

যে দোয়ায় কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পাবেন

নারীর টাখনু খোলা থাকলে নামাজ হবে?
ধর্ম
১ দিন আগে

নারীর টাখনু খোলা থাকলে নামাজ হবে?

সম্পূর্ণ নিউজ সময়

৮ টা ৩ মিনিট, ৬ ডিসেম্বর ২০২৪

মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন যারা

মসজিদে হারাম কর্তৃপক্ষ জানায়, মক্কার মসজিদে হারাম ও মদিনার মসজিদে নববিতে আজ (শুক্রবার, ৫ জমাদিউস সানি, ৬ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের ইমামতি করবেন ও খুতবা দেবেন যারা, তারা হচ্ছেন প্রখ্যাত দুই শায়খ।

শায়খ ইয়াসির বিন রশিদ আদ-দাওসারি (ডানে) ও শায়খ ড. সালাহ আল-বুদাইর। ছবি: সংগৃহীত

শায়খ ইয়াসির বিন রশিদ আদ-দাওসারি (ডানে) ও শায়খ ড. সালাহ আল-বুদাইর। ছবি: সংগৃহীত

মুফতি জাকারিয়া হারুন

১ মিনিটে পড়ুন

মসজিদে হারাম

 

আজ মসজিদে হারামে জুমার নামাজ পড়াবেন সুপ্রসিদ্ধ ইসলামিক স্কলার শায়খ ইয়াসির বিন রশিদ আদ-দাওসারি। তার জন্ম ৬ আগস্ট ১৯৮০ সৌদি আরবের আল খারজ এলাকায়।

 
 
তিনি মাত্র ১৫ বছর বয়সে কোরআন হিফজ করেন। এরপর ইমাম মুহাম্মদ বিন সৌদ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের শরিয়া অনুষদ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলনামূলক আইনশাস্ত্রে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং তুলনামূলক ফিকহের ওপর পিএইচডি করেন।
 
ইয়াসির আদ-দাওসারি ১৯৯৫ সাল থেকে রিয়াদের বেশ কিছু মসজিদে ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৫ সালে তিনি মসজিদে হারামে তারাবিহ ও তাহাজ্জুদের ইমাম নিযুক্ত হন। ২০১৯ সালে তিনি মসজিদে হারামের স্থায়ী ইমাম নিযুক্ত হন। তাকে মসজিদে হারামের সর্বকনিষ্ঠ ইমাম মনে করা হয়।
  

মসজিদে নববি

 

মসজিদে নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন মদিনার প্রসিদ্ধ ইমাম, বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার ও খতিব শায়খ ড. সালাহ আল-বুদাইর।তিনি সুললিত কোরআন তেলাওয়াতের জন্য বেশ জনপ্রিয়।
 
 
তিনি সৌদি আরবের হাফুফ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৫ সালে হাই স্কুলের ছাত্র অবস্থায়ই তিনি নামাজের ইমামতি শুরু করেন। তিনি মোহাম্মদ ইবনে সৌদ ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে স্নাতক করেন এবং ইসলামি আইনে বিশেষজ্ঞতা অর্জন করেন।
সূত্র: ইনসাইড দ্য হারামাইন 

আরও সময় সংবাদ

মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন যারা
ধর্ম
২৯ নভেম্বর ২০২৪

মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন যারা

মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে লাউডস্পিকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা
ধর্ম
২৮ নভেম্বর ২০২৪

মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে লাউডস্পিকার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা

মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন যারা
ধর্ম
২২ নভেম্বর ২০২৪

মসজিদে হারাম ও নববিতে আজ জুমার নামাজ পড়াবেন যারা

মসজিদে নববীর পাশে নির্মাণ করা হচ্ছে অত্যাধুনিক পার্কিং ভবন
ধর্ম
২০ নভেম্বর ২০২৪

মসজিদে নববীর পাশে নির্মাণ করা হচ্ছে অত্যাধুনিক পার্কিং ভবন

সম্পূর্ণ নিউজ সময়

১৭ টা ১০ মিনিট, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪

যে আমলের জন্য অজু ওয়াজিব

অজু আরবি শব্দ। এর অর্থ পরিচ্ছন্ন, সুন্দর ও স্বচ্ছ। পারিভাষিক অর্থে বিশেষ নিয়মে বিভিন্ন অঙ্গ ধোয়াকে অজু বলা হয়। এটি পবিত্রতার অন্যতম মাধ্যম।

অজু পবিত্রতার অন্যতম মাধ্যম। ছবি: সংগৃহীত

অজু পবিত্রতার অন্যতম মাধ্যম। ছবি: সংগৃহীত

ধর্ম ডেস্ক

১ মিনিটে পড়ুন

হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বর্ণনা করেন নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অজু করে কালেমায়ে শাহাদাত পড়বে, তার জন্য জান্নাতের আটটি দরজা খুলে দেয়া হবে; ওই ব্যক্তি যে দরজা দিয়ে ইচ্ছা সে প্রবেশ করবে। (মুসলিম, মিশকাত)

 


তাওয়াফের জন্য অজু ওয়াজিব। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তওয়াফকে নামাজের সঙ্গে তুলনা করেছেন। নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
  

الطَّوَافُ بِالْبَيْتِ صَلاةٌ إلا أَنَّكُمْ تَتَكَلَّمُونَ فِيهِ অর্থ: বায়তুল্লাহর তওয়াফ নামাজের মতো; তবে আপনারা তওয়াফের মধ্যে কথা বলতে পারেন। (তিরমিজি: ৯৬০)

 

হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আছে, তিনি বলেন, যখন নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাওয়াফ করতে চাইতেন তখন তিনি ওজু করে নিতেন। (মুসলিম: ১২৯৭) 

আরও সময় সংবাদ

দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহ মাফ হয় যে আমলে
ধর্ম
১৯ মিনিট আগে

দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহ মাফ হয় যে আমলে

হোটেল কর্মচারীকে বকশিশ দেয়া কি জায়েজ?
ধর্ম
১ দিন আগে

হোটেল কর্মচারীকে বকশিশ দেয়া কি জায়েজ?

যে দোয়ায় কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পাবেন
ধর্ম
১ দিন আগে

যে দোয়ায় কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পাবেন

নারীর টাখনু খোলা থাকলে নামাজ হবে?
ধর্ম
১ দিন আগে

নারীর টাখনু খোলা থাকলে নামাজ হবে?

সম্পূর্ণ নিউজ সময়

১০ টা ২৫ মিনিট, ৫ ডিসেম্বর ২০২৪

হোটেল কর্মচারীকে বকশিশ দেয়া কি জায়েজ?

ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। জীবনের পরতে পরতে প্রতিটি বিষয়ের সুষ্ঠু সমাধান রয়েছে। আমরা অনেক সময় হোটেল, রেস্টুরেন্টে খেতে যাই। খাবার খেয়ে হোটেল কর্মচারীকে বকশিশ দেয়া এখন সাধারণ রীতি হয়ে গেছে।

জীবনের পরতে পরতে প্রতিটি বিষয়ের সুষ্ঠু সমাধান রয়েছে ইসলামে। ছবি: সংগৃহীত

জীবনের পরতে পরতে প্রতিটি বিষয়ের সুষ্ঠু সমাধান রয়েছে ইসলামে। ছবি: সংগৃহীত

ধর্ম ডেস্ক

২ মিনিটে পড়ুন

অনেকে জানতে চান, হোটেল, রেস্টুরেন্টে আপ্যায়নকারী ওয়েটারকে পরিবেশনায় সন্তুষ্ট হয়ে বকশিশ দেয়া কি বৈধ হবে? নাকি ঘুষের অন্তর্ভুক্ত হবে?

 

 
এর উত্তরে ফুকাহায়ে কেরাম বলেন, কাউকে খুশি হয়ে বকশিশ দেয়া বা উপহার দেয়া সওয়াবের কাজ। তাই আপ্যায়নকারী কিংবা খাবার পরিবেশনকারীর কাজে সন্তুষ্ট হয়ে তাকে বকশিশ দেয়া এটা ঘুষ বা অনৈতিক কাজ হবে না বরং তা হবে সওয়াবের কাজ।
 
হোটেল কর্মচারীকে খুশি হয়ে স্বেচ্ছায় কিছু টাকা বকশিশ দেয়া: তাতে দোষের কিছু নেই। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে আছে রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলো- সব চেয়ে উত্তম আমল কোনটি? তিনি বললেন,
  

أفضلُ الأعمالِ أن تُدْخِلَ على أخيكَ المؤمنِ سُروراً أو تقضيَ عنهُ دَيناً ، أو تُطْعِمَهُ خُبزاً অর্থ: সবচেয়ে উত্তম আমল হলো- তোমার কোনো ঈমানদার ভাইয়ের অন্তরে আনন্দ সঞ্চার করা বা তার ঋণ পরিশোধ করা বা তাকে একটি রুটি খাওয়ানো। (জামে)

 

বকশিশ দেয়া জায়েজ হওয়ার জন্য শর্ত হলো-
 
হোটেল কর্মচারীকে বকশিশ দেয়া জায়েজ হওয়ার জন্য শর্ত হলো সে অনৈতিক কাজে জড়াতে পারবে না। যেমন, যদি বকশিশ পাওয়ার আশায় নিয়মের বাইরে কাস্টমারকে সার্ভিস দেয় বা অতিরিক্ত খাবার পরিবেশন করে। অতিরিক্ত খাবার পরিবেশন করে মালিক পক্ষের ক্ষতি করা। অনুমোদন বহির্ভূত খাবার দেয়া কিংবা খাবারের বিল কম রাখাসহ কাস্টমারকে বাড়তি সুবিধা দেয়া বৈধ নয়।
 

হোটেল কর্মচারী অবৈধ এসব উপায় অবলম্বন করে বকশিশ নিলে তা অনিয়ম ও ঘুষের আওতায় পড়বে। আর এটি কাস্টমার ও পরিবেশনকারী কর্মচারী উভয়ের জন্য হারাম তথা কবিরা গুনাহ। কারণ এটি অন্যের হক বা অধিকার নষ্ট করার অপরাধ। রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
  

لعَن اللهُ الرَّاشيَ والمُرتشيَ অর্থ: ঘুসদাতা ও ঘুস গ্রহীতা উভয়ের উপর আল্লাহ অভিসম্পাত করেছেন। (ইবনে হিব্বান)

আরও সময় সংবাদ

দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহ মাফ হয় যে আমলে
ধর্ম
১৯ মিনিট আগে

দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহ মাফ হয় যে আমলে

যে আমলের জন্য অজু ওয়াজিব
ধর্ম
১৭ ঘণ্টা আগে

যে আমলের জন্য অজু ওয়াজিব

যে দোয়ায় কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পাবেন
ধর্ম
১ দিন আগে

যে দোয়ায় কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পাবেন

নারীর টাখনু খোলা থাকলে নামাজ হবে?
ধর্ম
১ দিন আগে

নারীর টাখনু খোলা থাকলে নামাজ হবে?

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 Daily Bishow Anusandhan
Theme Customized BY RASHA IT