1. raju191a@gmail.com : Khililur Rahman : Khililur Rahman
  2. rajubdnews@gmail.com : adminb :
December 23, 2024 8:36 AM
সর্বশেষ সংবাদ:
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন ব্যাংকে ডাকাতের হানা: উদ্ধার হওয়া ৪ অস্ত্রই খেলনার কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে হানা দেয়া ৩ ডাকাতের অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক যুব সম্মেলনে বাংলাদেশী তরুণদের প্রতিনিধিত্ব সাদপন্থী ও জুবায়ের পন্থী না হয়ে আমরা মুসলমানগন আল্লাহ এবং আল্লাহর প্রিয় সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পন্থী হই গুমকাণ্ডে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততার প্রশ্নে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র বগুড়া ৬ আসনের সাবেক এমপি গ্রেফতার এক ঘণ্টার চেষ্টায় টঙ্গীর তুলার গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে কায়রোতে মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষা মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন ড. ইউনূস ইজতেমা ময়দান ছাড়ছেন সাদপন্থীরা

যেভাবে বারবার সামরিক আইনের মুখোমুখি হয়েছিল দক্ষিণ কোরিয়া

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট হয়েছে : Saturday, December 7, 2024,
  • 17 বার পঠিত হয়েছে

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল সামরিক আইন ঘোষণায় ক্ষমা চান।

ছবির উৎস,Reuters

ছবির ক্যাপশান,দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল সামরিক আইন ঘোষণায় ক্ষমা চান।

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল সামরিক আইন ঘোষণার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন এবং জানিয়েছেন যে, এমন কোনো আদেশ আর কখনো দেওয়া হবে না।

সামরিক আইন ঘোষণার পর মঙ্গলবার রাতে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি তা দ্রুত বাতিল করার পর থেকেই প্রেসিডেন্ট ইউন অভিশংসনের মুখোমুখি হয়েছেন।

প্রেসিডেন্টের ওই ভাষণের প্রতিক্রিয়ায়, তার শাসকদল পিপল পাওয়ার পার্টি (পিপিপি)-এর নেতা সাংবাদিকদের বলেছেন যে, ইউনের পক্ষে স্বাভাবিক দায়িত্ব পালন করা আর সম্ভব নয়।

“তার আগাম পদত্যাগ অনিবার্য,” বলেছেন হান ডং-হুন।

ইউন তার সংক্ষিপ্ত টেলিভিশন ভাষণে বলেছেন “আমি অত্যন্ত দুঃখিত এবং শোকাহত মানুষদের কাছে আন্তরিকভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। সামরিক আইন ঘোষণার বিষয়ে, আমি কোনো আইনি বা রাজনৈতিক দায় এড়াবো না।”

অনেকের ধারণা ছিল যে, সামরিক আইন ঘোষণার পর প্রেসিডেন্ট তার প্রথম জাতির উদ্দেশে ভাষণে পদত্যাগের ঘোষণা দেবেন। কিন্তু তিনি তা করেননি।

বরং তিনি বলেছেন যে, পরিস্থিতি স্থিতিশীল করার দায়িত্ব তিনি তার শাসক দলের উপর ছেড়ে দেবেন। তবে তিনি অভিশংসনের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।

বিরোধী দল শনিবার ইউনকে অভিশংসনের জন্য দাবি তোলে। এটি পাশ হতে হলে ৩০০ আসনের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ সমর্থন লাগবে।

সংসদে মি.ইউনের দলের সদস্য রয়েছেন ১০৮ জন। অর্থাৎ অভিশংসন করতে হলে প্রেসিডেন্ট ইউনের দলের অন্তত আটজন সদস্যকে অভিশংসন প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিতে হবে।

বিরোধী নেতা লি জে-মিউং বলেছেন, শুক্রবার প্রেসিডেন্ট ইউনের মন্তব্যে তিনি হতাশ হয়েছেন এবং তার এই ঘোষণা জনসাধারণের ক্ষোভ বাড়বে এবং মানুষ ভাবতে শুরু করবে তাদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা হয়েছে।

লি আরো বলেছেন যে, তিনি প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করতে তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। তার মতে, “বর্তমানে প্রেসিডেন্টের অস্তিত্বই দক্ষিণ কোরিয়ার জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি।”

পোস্টটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর
© All rights reserved © 2019 Daily Bishow Anusandhan
Theme Customized BY RASHA IT